বৈধভাবে দক্ষিণ কোরিয়াতে যেতে চাইলে যা যা করণীয়
(Bangladesh, South Korea, Registration legitimately use)
চলুন মাত্র ৫৫, ০০০/= (পরিবর্তনশীল) টাকা মাত্র খরচ করে বৈধ্য পথে কোরিয়াতে যাই,
গত ৪ জুন ২০০৭ তারিখে বাংলাদেশ ও কোরিয়া সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতার আওতায় Employment Permit System (EPS) এর মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় শ্রমিক প্রেরণ করে থাকে বাংলাদেশ, আমার মনে হয় এই প্রতষ্ঠিনটি (বোয়েসল) ছাড়া অন্যকোন ভাবে শ্রমিক হিসাবে যাওয়া যায়না। যদি কোন প্রতিষ্ঠান শ্রমিক রপ্তানি করে তাহলে আইনত দন্ডনীয় অপরাধ" Bangladesh Oversease Employment Services Limited" (BOESL), বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন [link|http://www.boesl.org.bd
২০০৭ সাল থেকে কতজন শ্রমিক গেছে সেই তথ্য আমার কাছে না থাকলেও ২০১০ সালে কতজন শ্রমিক নিবে সেটা আমি ভালো করেই জানি, ২০১০ সালে কোরিয়ায় লোক নিয়োগ করবে ১১৮০ জন,
দেখুন এদের মধ্যে আপনিও থাকতে পারেন কিনা?
একজন দক্ষ, অদক্ষ, আধাদক্ষ শ্রমিক হিসাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে, প্রার্থীকে প্রথমেই দ: কোরিয়ার ভাষা সম্পর্কে জানতে হবে, শিখতে হবে এবং কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।
গত ৪ জুন ২০০৭ তারিখে বাংলাদেশ ও কোরিয়া সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতার আওতায় Employment Permit System (EPS) এর মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় শ্রমিক প্রেরণ করে থাকে বাংলাদেশ, আমার মনে হয় এই প্রতষ্ঠিনটি (বোয়েসল) ছাড়া অন্যকোন ভাবে শ্রমিক হিসাবে যাওয়া যায়না। যদি কোন প্রতিষ্ঠান শ্রমিক রপ্তানি করে তাহলে আইনত দন্ডনীয় অপরাধ" Bangladesh Oversease Employment Services Limited" (BOESL), বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন [link|http://www.boesl.org.bd
২০০৭ সাল থেকে কতজন শ্রমিক গেছে সেই তথ্য আমার কাছে না থাকলেও ২০১০ সালে কতজন শ্রমিক নিবে সেটা আমি ভালো করেই জানি, ২০১০ সালে কোরিয়ায় লোক নিয়োগ করবে ১১৮০ জন,
দেখুন এদের মধ্যে আপনিও থাকতে পারেন কিনা?
একজন দক্ষ, অদক্ষ, আধাদক্ষ শ্রমিক হিসাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে, প্রার্থীকে প্রথমেই দ: কোরিয়ার ভাষা সম্পর্কে জানতে হবে, শিখতে হবে এবং কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।
ভাষা যেভাবে শিখবেন :
প্রথমে কোরিয়ান ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান আছে এমন একজন লোক বাছাই করুন নিজ দায়িত্বে, তার কাছ থেকে জেনে নিন কোরিয়ান ভাষা শেখার কৌশল, আর কোরিয়ান ভাষা শিখতে হলে আপনাকে একটি শিশু হতে হবে যেমনটি বয়স ছিল আপনার অ, আ, ক, খ, লিখতে ও পড়ার, তা না হলে আপনি পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে পারবেন না, অ, আ, ক, খ শিখা শেষ হলে তারপর ইপিএস কর্তৃক প্রকাশকৃত প্রশ্ন ব্যাংক ধরতে হবে, প্রশ্ন ব্যাংক হচ্ছে, পরীক্ষার কক্ষে যেসকল প্রশ্ন আপনাকে দেওয়া হবে। সেই প্রশ্নেরই বই, প্রশ্ন ব্যাংক বই দুইটা, পরীক্ষাও হবে দুইটা, প্রশ্ন ব্যাংক গুলো হলো : প্রশ্ন ব্যাংক রিডিং + প্রশ্ন ব্যাংক লিসেনিং, দুইটা বই থেকে ২৫ + ২৫ টা প্রশ্ন আসবে, প্রশ্নের ধরণ নৈর্ব্যত্কি, এমসিকিউ পদ্ধতি, পূর্ণ মান= ১০০ + ১০০, এই দুইটা বই সম্পর্কে আপনার যথাযথ জ্ঞান থাকা আবস্যক
পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের যোগ্যতা :
শর্তাবলী
* আপনার বয়স ১৮ বছর হয়ে থাকলে।
* ৩৯ বছরের কম হয়ে থাকলে।
* কোরিয়াতে একদিনও অবৈধভাবে বসবাস না করলে।
* কোরিয়ান এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত না পাঠায়ে থাকলে।
* জীবনে কোন দিন কারাদন্ড ভোগ করিয়া না থাকলে।
* সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে।
পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের নিয়মাবলী :
১। ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
২। ইপিএস কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশন / আপনার তথ্য গ্রহণ করলে আপনাকে একটা সাময়িক রিসিট কপি দিবে, সেই রিসিট কপি নিয়ে যেতে হবে বোয়েসল কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে রেজিষ্ট্রেশনের টাকা জমা দেওয়ার জন্য। সোনালী ব্যাংক, ঢাকা সিটির মধ্যে হতে হবে। ব্যাংকে আপনার খরচ হবে ১৭ ডলার, ১৭x৭০=১১৯০+ ৩৫ টাকা (কমিশন) = ১২২৫ টাকা (পরিবর্তনশীল), ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হলে আপনার ব্যাংক রিসিট, ইপিএস থেকে সাময়িক দেওয়া রিসিট বা টিকেট এই দুইটা রিসিট নিয়ে দেখাতে হবে বোয়েসেল অফিসে, মনে রাখবেন টাকা জমা দেওয়ার সময় কিন্তু খুবই অল্প ! যেদিন রেজিস্ট্রেশন করবেন তার পরদিন পর্যন্ত সময় মাত্র। তারপর ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে আপনাকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশ পত্র দেওয়া হবে। সেটা আপনাকে নির্ধারিত ওয়েব পেইজ থেকে প্রিন্ট করতে হবে। প্রবেশ পত্র আর জাতীয় পরিচয় পত্র এই দুই টা জিনিস ছাড়া আপনাকে পরীক্ষার হলে কোনক্রমেই ঢুকতে দেওয়া হবে না। (মনে রাখবেন ভুয়া পরিচয় পত্র নিয়ে আসবেন তো জেলখানায়)।
পরীক্ষার পদ্ধতি :
কম্পিউটার বেইজ টেস্ট
প্রথমে থাকবে লিসেনিং, প্রশ্ন সংখ্যা- ২৫, সময় ৪০ মিনিট
তারপর বিরতীবিহীন শুরু হবে রিডিং, প্রশ্ন সংখ্যা-২৫ সময় ৩০ মিনিট
পরীক্ষায় উত্তীর্ন প্রার্থীদের নাম ঘোষনা করার পর, উত্তীর্ণ প্রার্থীকে বোয়েসেল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারে মেডিকেল করতে হবে। যে প্রার্থী মেডিকেলি ফিট হবে তাকে ফিট কার্ড নিয়ে বোয়েসেল অফিসে এসে জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে যা যা লাগবে :
১। ইপিএস কর্তৃক উত্তীর্ণতার মার্কসীট এর ফটোকপি ১টি।
২। পাসপোর্ট এর রঙিন ফটোকপি ১ থেকে ৫ পৃষ্ঠা পর্যন্ত (এ৪) সাইজে।
৩। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ১ টি।
৪। পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ১টি।
৫। মেডিকেল ফিট কার্ডের মূল কপি।
৬। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট মূল কপি।
তারপর প্রার্থীর তথ্য কোরিয়াতে (ইপিএস) পাঠানো হবে রোস্টার ভুক্ত করার জন্য।
কারণ কোরিয়ান ইন্ডাট্রিজ এর মালিকগণ শুধু মাত্র ইপিএস এর রোস্টারভুক্ত শ্রমিকদের নিয়োগ করতে পারেন।
তারপর যদি কোন কোরিয়ো মালিক আপনাকে পছন্দ করেন তাহলে আপনাকে একটা চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এটা আপনার আর কোরিয়ো মালিকের মধ্যে শ্রম চুক্তি বলা হয়। এখানে আপনার কাজের সময়, কাজের ধরণ, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা, মাসিক বেতন ও শর্তসহ উল্ল্যেখ থাকবে। চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করার পূর্বে ভালো করে পড়ে ও বুঝে নিন।
উপরের প্রত্যেকটি বিষয় সতর্কতার সহীত সম্পাদন করতে ।
রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে শুরু করে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে এইখানে ক্লিক করুন
আমি এই প্রথম কোন ব্লগে লিখলাম যদি কোন ভুল ত্রুটি হইয়া থাকে তাহলে নির্ধিদায় মাফ করবেন,
আর কারো যতি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে করতে পারেন, যথাযথ চেষ্টা করব উত্তর দেওয়ার জন্য
গত ৪ জুন ২০০৭ তারিখে বাংলাদেশ ও কোরিয়া সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতার আওতায় Employment Permit System (EPS) এর মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় শ্রমিক প্রেরণ করে থাকে বাংলাদেশ, আমার মনে হয় এই প্রতষ্ঠিনটি (বোয়েসল) ছাড়া অন্যকোন ভাবে শ্রমিক হিসাবে যাওয়া যায়না। যদি কোন প্রতিষ্ঠান শ্রমিক রপ্তানি করে তাহলে আইনত দন্ডনীয় অপরাধ" Bangladesh Oversease Employment Services Limited" (BOESL), বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন [link|http://www.boesl.org.bd
২০০৭ সাল থেকে কতজন শ্রমিক গেছে সেই তথ্য আমার কাছে না থাকলেও ২০১০ সালে কতজন শ্রমিক নিবে সেটা আমি ভালো করেই জানি, ২০১০ সালে কোরিয়ায় লোক নিয়োগ করবে ১১৮০ জন,
দেখুন এদের মধ্যে আপনিও থাকতে পারেন কিনা?
একজন দক্ষ, অদক্ষ, আধাদক্ষ শ্রমিক হিসাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে হলে, প্রার্থীকে প্রথমেই দ: কোরিয়ার ভাষা সম্পর্কে জানতে হবে, শিখতে হবে এবং কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষায় পাশ করতে হবে
।
ভাষা যেভাবে শিখবেন :
প্রথমে কোরিয়ান ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান আছে এমন একজন লোক বাছাই করুন নিজ দায়িত্বে, তার কাছ থেকে জেনে নিন কোরিয়ান ভাষা শেখার কৌশল, আর কোরিয়ান ভাষা শিখতে হলে আপনাকে একটি শিশু হতে হবে যেমনটি বয়স ছিল আপনার অ, আ, ক, খ, লিখতে ও পড়ার, তা না হলে আপনি পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে পারবেন না, অ, আ, ক, খ শিখা শেষ হলে তারপর ইপিএস কর্তৃক প্রকাশকৃত প্রশ্ন ব্যাংক ধরতে হবে, প্রশ্ন ব্যাংক হচ্ছে, পরীক্ষার কক্ষে যেসকল প্রশ্ন আপনাকে দেওয়া হবে। সেই প্রশ্নেরই বই, প্রশ্ন ব্যাংক বই দুইটা, পরীক্ষাও হবে দুইটা, প্রশ্ন ব্যাংক গুলো হলো : প্রশ্ন ব্যাংক রিডিং + প্রশ্ন ব্যাংক লিসেনিং, দুইটা বই থেকে ২৫ + ২৫ টা প্রশ্ন আসবে, প্রশ্নের ধরণ নৈর্ব্যত্কি, এমসিকিউ পদ্ধতি, পূর্ণ মান= ১০০ + ১০০, এই দুইটা বই সম্পর্কে আপনার যথাযথ জ্ঞান থাকা আবস্যক
পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের যোগ্যতা :
শর্তাবলী
* আপনার বয়স ১৮ বছর হয়ে থাকলে।
* ৩৯ বছরের কম হয়ে থাকলে।
* কোরিয়াতে একদিনও অবৈধভাবে বসবাস না করলে।
* কোরিয়ান এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত না পাঠায়ে থাকলে।
* জীবনে কোন দিন কারাদন্ড ভোগ করিয়া না থাকলে।
* সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে।
পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের নিয়মাবলী :
১। ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
২। ইপিএস কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশন / আপনার তথ্য গ্রহণ করলে আপনাকে একটা সাময়িক রিসিট কপি দিবে, সেই রিসিট কপি নিয়ে যেতে হবে বোয়েসল কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে রেজিষ্ট্রেশনের টাকা জমা দেওয়ার জন্য। সোনালী ব্যাংক, ঢাকা সিটির মধ্যে হতে হবে। ব্যাংকে আপনার খরচ হবে ১৭ ডলার, ১৭x৭০=১১৯০+ ৩৫ টাকা (কমিশন) = ১২২৫ টাকা (পরিবর্তনশীল), ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হলে আপনার ব্যাংক রিসিট, ইপিএস থেকে সাময়িক দেওয়া রিসিট বা টিকেট এই দুইটা রিসিট নিয়ে দেখাতে হবে বোয়েসেল অফিসে, মনে রাখবেন টাকা জমা দেওয়ার সময় কিন্তু খুবই অল্প ! যেদিন রেজিস্ট্রেশন করবেন তার পরদিন পর্যন্ত সময় মাত্র। তারপর ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে আপনাকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশ পত্র দেওয়া হবে। সেটা আপনাকে নির্ধারিত ওয়েব পেইজ থেকে প্রিন্ট করতে হবে। প্রবেশ পত্র আর জাতীয় পরিচয় পত্র এই দুই টা জিনিস ছাড়া আপনাকে পরীক্ষার হলে কোনক্রমেই ঢুকতে দেওয়া হবে না। (মনে রাখবেন ভুয়া পরিচয় পত্র নিয়ে আসবেন তো জেলখানায়)।
পরীক্ষার পদ্ধতি :
কম্পিউটার বেইজ টেস্ট
প্রথমে থাকবে লিসেনিং, প্রশ্ন সংখ্যা- ২৫, সময় ৪০ মিনিট
তারপর বিরতীবিহীন শুরু হবে রিডিং, প্রশ্ন সংখ্যা-২৫ সময় ৩০ মিনিট
পরীক্ষায় উত্তীর্ন প্রার্থীদের নাম ঘোষনা করার পর, উত্তীর্ণ প্রার্থীকে বোয়েসেল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারে মেডিকেল করতে হবে। যে প্রার্থী মেডিকেলি ফিট হবে তাকে ফিট কার্ড নিয়ে বোয়েসেল অফিসে এসে জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে যা যা লাগবে :
১। ইপিএস কর্তৃক উত্তীর্ণতার মার্কসীট এর ফটোকপি ১টি।
২। পাসপোর্ট এর রঙিন ফটোকপি ১ থেকে ৫ পৃষ্ঠা পর্যন্ত (এ৪) সাইজে।
৩। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ১ টি।
৪। পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ১টি।
৫। মেডিকেল ফিট কার্ডের মূল কপি।
৬। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট মূল কপি।
তারপর প্রার্থীর তথ্য কোরিয়াতে (ইপিএস) পাঠানো হবে রোস্টার ভুক্ত করার জন্য।
কারণ কোরিয়ান ইন্ডাট্রিজ এর মালিকগণ শুধু মাত্র ইপিএস এর রোস্টারভুক্ত শ্রমিকদের নিয়োগ করতে পারেন।
তারপর যদি কোন কোরিয়ো মালিক আপনাকে পছন্দ করেন তাহলে আপনাকে একটা চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এটা আপনার আর কোরিয়ো মালিকের মধ্যে শ্রম চুক্তি বলা হয়। এখানে আপনার কাজের সময়, কাজের ধরণ, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা, মাসিক বেতন ও শর্তসহ উল্ল্যেখ থাকবে। চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করার পূর্বে ভালো করে পড়ে ও বুঝে নিন।
উপরের প্রত্যেকটি বিষয় সতর্কতার সহীত সম্পাদন করতে ।
কোরিয়ায় গমনকারী প্রার্থীর খরচ নিম্নে বর্ণনা করা হলো br /> ১। নিবন্ধন ফি = ১১৯০ টাকা ১৭ ডলার (ডলার প্রতি ৭০ টাকা ধরা হলো)
২। মেডিকেল চেকআপ ফি= ৩১০০ টাকা
৩। বোয়েসেল ডাটাবেইজ রেজিস্ট্রেশন ফি = ২০০ টাকা
৪। ভিসা স্টাম্পিং ফি= ৩৫০০ টাকা
৫। বিমান টিকেট= ৩০,৯০০ টাকা (পরিবর্তনশীল)
৬। বিএমইটি কল্যান ফি= ১৩৯৫ টাকা
৭। বিএমইটি রেজিষ্ট্রেশন ফি= ৮০ টাকা
৮। বোয়েসেল সার্ভিস চার্জ= ১৩৪৯৪ টাকা
সর্বমোট টাকা = ৫৩,৮৫১ টাকা মাত্র
রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে শুরু করে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে এইখানে ক্লক করুন
আমি এই প্রথম কোন ব্লগে লিখলাম যদি কোন ভুল ত্রুটি হইয়া থাকে তাহলে দয়া কইরা মাফ করবেন,
আর কারো যতি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে করতে পারেন, যথাযথ চেষ্টা করব উত্তর দেওয়ার জন্য,
ভাষা যেভাবে শিখবেন :
প্রথমে কোরিয়ান ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান আছে এমন একজন লোক বাছাই করুন নিজ দায়িত্বে, তার কাছ থেকে জেনে নিন কোরিয়ান ভাষা শেখার কৌশল, আর কোরিয়ান ভাষা শিখতে হলে আপনাকে একটি শিশু হতে হবে যেমনটি বয়স ছিল আপনার অ, আ, ক, খ, লিখতে ও পড়ার, তা না হলে আপনি পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে পারবেন না, অ, আ, ক, খ শিখা শেষ হলে তারপর ইপিএস কর্তৃক প্রকাশকৃত প্রশ্ন ব্যাংক ধরতে হবে, প্রশ্ন ব্যাংক হচ্ছে, পরীক্ষার কক্ষে যেসকল প্রশ্ন আপনাকে দেওয়া হবে। সেই প্রশ্নেরই বই, প্রশ্ন ব্যাংক বই দুইটা, পরীক্ষাও হবে দুইটা, প্রশ্ন ব্যাংক গুলো হলো : প্রশ্ন ব্যাংক রিডিং + প্রশ্ন ব্যাংক লিসেনিং, দুইটা বই থেকে ২৫ + ২৫ টা প্রশ্ন আসবে, প্রশ্নের ধরণ নৈর্ব্যত্কি, এমসিকিউ পদ্ধতি, পূর্ণ মান= ১০০ + ১০০, এই দুইটা বই সম্পর্কে আপনার যথাযথ জ্ঞান থাকা আবস্যক
পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের যোগ্যতা :
শর্তাবলী
* আপনার বয়স ১৮ বছর হয়ে থাকলে।
* ৩৯ বছরের কম হয়ে থাকলে।
* কোরিয়াতে একদিনও অবৈধভাবে বসবাস না করলে।
* কোরিয়ান এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত না পাঠায়ে থাকলে।
* জীবনে কোন দিন কারাদন্ড ভোগ করিয়া না থাকলে।
* সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে।
পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের নিয়মাবলী :
১। ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
২। ইপিএস কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশন / আপনার তথ্য গ্রহণ করলে আপনাকে একটা সাময়িক রিসিট কপি দিবে, সেই রিসিট কপি নিয়ে যেতে হবে বোয়েসল কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে রেজিষ্ট্রেশনের টাকা জমা দেওয়ার জন্য। সোনালী ব্যাংক, ঢাকা সিটির মধ্যে হতে হবে। ব্যাংকে আপনার খরচ হবে ১৭ ডলার, ১৭x৭০=১১৯০+ ৩৫ টাকা (কমিশন) = ১২২৫ টাকা (পরিবর্তনশীল), ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হলে আপনার ব্যাংক রিসিট, ইপিএস থেকে সাময়িক দেওয়া রিসিট বা টিকেট এই দুইটা রিসিট নিয়ে দেখাতে হবে বোয়েসেল অফিসে, মনে রাখবেন টাকা জমা দেওয়ার সময় কিন্তু খুবই অল্প ! যেদিন রেজিস্ট্রেশন করবেন তার পরদিন পর্যন্ত সময় মাত্র। তারপর ইপিএস কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে আপনাকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশ পত্র দেওয়া হবে। সেটা আপনাকে নির্ধারিত ওয়েব পেইজ থেকে প্রিন্ট করতে হবে। প্রবেশ পত্র আর জাতীয় পরিচয় পত্র এই দুই টা জিনিস ছাড়া আপনাকে পরীক্ষার হলে কোনক্রমেই ঢুকতে দেওয়া হবে না। (মনে রাখবেন ভুয়া পরিচয় পত্র নিয়ে আসবেন তো জেলখানায়)।
পরীক্ষার পদ্ধতি :
কম্পিউটার বেইজ টেস্ট
প্রথমে থাকবে লিসেনিং, প্রশ্ন সংখ্যা- ২৫, সময় ৪০ মিনিট
তারপর বিরতীবিহীন শুরু হবে রিডিং, প্রশ্ন সংখ্যা-২৫ সময় ৩০ মিনিট
পরীক্ষায় উত্তীর্ন প্রার্থীদের নাম ঘোষনা করার পর, উত্তীর্ণ প্রার্থীকে বোয়েসেল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারে মেডিকেল করতে হবে। যে প্রার্থী মেডিকেলি ফিট হবে তাকে ফিট কার্ড নিয়ে বোয়েসেল অফিসে এসে জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
জব অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে যা যা লাগবে :
১। ইপিএস কর্তৃক উত্তীর্ণতার মার্কসীট এর ফটোকপি ১টি।
২। পাসপোর্ট এর রঙিন ফটোকপি ১ থেকে ৫ পৃষ্ঠা পর্যন্ত (এ৪) সাইজে।
৩। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ১ টি।
৪। পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি ১টি।
৫। মেডিকেল ফিট কার্ডের মূল কপি।
৬। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট মূল কপি।
তারপর প্রার্থীর তথ্য কোরিয়াতে (ইপিএস) পাঠানো হবে রোস্টার ভুক্ত করার জন্য।
কারণ কোরিয়ান ইন্ডাট্রিজ এর মালিকগণ শুধু মাত্র ইপিএস এর রোস্টারভুক্ত শ্রমিকদের নিয়োগ করতে পারেন।
তারপর যদি কোন কোরিয়ো মালিক আপনাকে পছন্দ করেন তাহলে আপনাকে একটা চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এটা আপনার আর কোরিয়ো মালিকের মধ্যে শ্রম চুক্তি বলা হয়। এখানে আপনার কাজের সময়, কাজের ধরণ, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা, মাসিক বেতন ও শর্তসহ উল্ল্যেখ থাকবে। চুক্তি পত্রে স্বাক্ষর করার পূর্বে ভালো করে পড়ে ও বুঝে নিন।
উপরের প্রত্যেকটি বিষয় সতর্কতার সহীত সম্পাদন করতে ।
কোরিয়ায় গমনকারী প্রার্থীর খরচ নিম্নে বর্ণনা করা হলো br /> ১। নিবন্ধন ফি = ১১৯০ টাকা ১৭ ডলার (ডলার প্রতি ৭০ টাকা ধরা হলো)
২। মেডিকেল চেকআপ ফি= ৩১০০ টাকা
৩। বোয়েসেল ডাটাবেইজ রেজিস্ট্রেশন ফি = ২০০ টাকা
৪। ভিসা স্টাম্পিং ফি= ৩৫০০ টাকা
৫। বিমান টিকেট= ৩০,৯০০ টাকা (পরিবর্তনশীল)
৬। বিএমইটি কল্যান ফি= ১৩৯৫ টাকা
৭। বিএমইটি রেজিষ্ট্রেশন ফি= ৮০ টাকা
৮। বোয়েসেল সার্ভিস চার্জ= ১৩৪৯৪ টাকা
সর্বমোট টাকা = ৫৩,৮৫১ টাকা মাত্র
রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে শুরু করে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে এইখানে ক্লক করুন
অথবা
রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে শুরু করে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে
এইখানে ক্লক করুন আমি এই প্রথম কোন ব্লগে লিখলাম যদি কোন ভুল ত্রুটি হইয়া থাকে তাহলে দয়া কইরা মাফ করবেন,
আর কারো যতি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে করতে পারেন, যথাযথ চেষ্টা করব উত্তর দেওয়ার জন্য,
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩৪ |
i need +8801737777171
ReplyDelete